EC MEETING MINUTES_21 December, 2022
এ্যাকাউন্টিং এ্যালামনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯৪-৯৫ এর এক্সিকিউটিভ কমিটি ২০২২-২০২৩ এর সভার কার্যবিবরণী ঃ-
এ্যাকাউন্টিং এ্যালামনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯৪-৯৫ এর এক্সিকিউটিভ কমিটি ২০২২-২০২৩ এর বিশেষ জরুরী সভা গত ২১.১২.২০২২ তারিখ, রোজ বুধবার, রাত ৯:০০ এ ভাচুয়ালী ঝুম মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সহ-সাধারণ সম্পাদক জনাব জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ এর আহবানে কার্যকরী কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি জনাব মিজানুর রহমান, এফ.সি.এ। সভায় নি¤েœাক্ত সদস্যগন অংশগ্রহন করেন। এছাড়া সভায় অংশগ্রহন না করলেও অনেকেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন, যেমনঃ সাধারণ সম্পাদক জনাব রহিমা আখতার শিল্পি জরুরী কাজে ব্যস্ত থাকায় যোগদান করতে পরবেন না বলে জানিয়েছ, সহ-সভাপতি জনাব মোঃ আবু সাঈদ মোল্লা গ্রামের বাড়ীতে থাকায় ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে পারেন নাই, দপ্তর সম্পাদক জনাব নেয়ামুল হোসাইন এর ভাইয়ের অসুস্থতার কারনে হাসাপাতালে থাকাতে যোগদান করতে পারেন নাই, কার্যকরী সদস্য জনাব জুয়েল মিয়া দলীয় কাজে পার্টি অফিসে থাকায় যোগদান করতে পারেননাই এবং মোঃ সোলায়মান হোসেন অসুস্থ্য থাকায় আমাদের মিটিং এ যুক্ত হতে পারেন নাই তবে তারা সবাই আমাদের সীদ্ধান্তে একমত থাকবেন বলে জানিয়েছেনঃ
০১. মিজানুর রহমান, এফ.সি.এ সভাপতি
০২. মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ সহ-সাধারণ সম্পাদক
০৩. ইলিয়াস মুন্সি অর্থ সম্পাদক
০৪. মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
০৫. শাহ-সুলতান চৌধুরী শাহান শাহ ক্রীড়া ও সংস্কৃতিক সম্পাদক
০৬. মোঃ কবিরুজ্জামান লাবু সমাজ কল্যান সম্পাদক
০৭. মোঃ মনিরুজ্জামান কার্যকরী সদস্য
০৮. মোহাম্মদ মনির হোসেন কার্যকরী সদস্য
০৯. মীর আবু জাহিদ শামছুদ্দীন (সাগর) উপদেষ্টা
১০. ওমর ফারুর মোল্লা খোকন উপদেষ্টা
১১. মোঃ আব্দুল্লাহ ইমরান উপদেষ্টা
১২. মোঃ মনিরুল ইসলাম সবুজ উপদেষ্টা
সভার শুরুতে সংগঠনের যুগ্ন সম্পাদক জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং আজকের সভা শুরু করার জন্য সভাপতির অনুমতি প্রার্থনা করেন। সভাপতির অনুমতিক্রমে সভার কার্যক্রম শুরু হয় প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী শুরুতেই সভাপতি স্বাগত ভাষন প্রদান করেন।
সভাপতির স্বাগত ভাষণঃ
সংগঠনের মাননীয় সভাপতি জনাব মিজানুর রহমান, এফ.সি.এ উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার কাজ শুরু করেন। তিনি জানান ইতিমধ্যে আমাদের সংগঠনের অনেক বন্ধুরা অসুস্থ্য হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিশেষ করে দীর্ঘদিন যাবত অসুস্থ্য বন্ধু শরীফ মোহাম¥দ বর্তমানে ভারতে চিকিৎসাধীণ আছে। এছাড়াও আমাদের সাবেক সভাপতি জনাব মীর আবু জাহিদ শামছুদ্দীন সাগর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। তিনি সকল অসুস্থ্য বন্ধুদের সুস্থ্যতার দোয়া করেন এবং সকল বন্ধুর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
সভার আলোচ্য সূচী অনুমোদন ঃ
সংগঠনের যুগ্ন সম্পাদক জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ সভায় উপস্থিত সভাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে নি¤েœাক্ত কার্যসুচী অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করেনঃ
সভার আলোচ্য সূচীঃ
০১। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর তারিখ পুণঃনির্ধারণ।
০২। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর ভেন্যু নির্ধারণ।
০৩। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ।
০৪। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদা আদায়।
০৫। বিবিধ।
সিদ্ধান্তঃ সভায় উপস্থিত সকলের সম্মতিতে আলোচ্য সুচী অনুমোদন করা হয়।
সভার কার্যক্রম শুরুঃ
০১। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর তারিখ পুণঃনির্ধারণঃ শুরুতেই যুগ্ন সম্পাদক জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ জানান, গত ২৫/১১/২০২২ তারিখের মিটিং এ ৬ জানুয়ারী, ২০২২ ও ১৩ জানুয়ারী, ২০২২ সম্ভাব্য তারিখ মাথায় রেখে ৬ সদস্যের একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু প্রায় সকল জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধির কারনে ভেন্যূ খরচ অনেক বৃদ্ধি পাওয়াতে এই অল্প সময়ে আমরা ভেন্যূ ঠিক করতে পারিনাই তাছাড়া জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি বিশ্ব ইজতেমা থাকাতে এই তারিখে বনভোজন আয়োজন করার বিষয়ে কমিটির অনেক সদস্য সহ অনেক বন্ধুরা আপত্তি জানিয়েছে। এমতবস্থায়, তারিখ পূনঃ নির্ধারণ করা যায় কিনা এ বিষয়ে আলোচনার জন্য সকলের কাছে অনুরোধ করেন। এই আলোচনায় অংশ নিয়ে অর্থ সম্পাদক জনাব ইলিয়াস মুন্সি ও ক্রীড়া ও সংস্কৃতিক সম্পাদক শাহ-সুলতান চৌধুরী শাহান শাহ বনভোজনের তারিখ ফেব্রæয়ারী ২০২৩ মাসের ১৭ অথবা ২৪ তারিখে পূণঃনির্ধারনের জন্য প্রস্তাব করেন। উপস্থিত সকলের প্রানবন্ত আলোচনা শেষে আগামী ফেব্রæয়ারী মাসের ১৭ তারিখে ভেন্যু পাওয়া সাপেক্ষে পুনঃ নিধারণ করার বিষয়ে একমত পোষন করেন।
সিদ্ধান্তঃ সভায় উপস্থিত সকলের সম্মতিতে বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ আগামী ১৭ই ফেব্রæয়ারী পূণঃ নির্ধারণে করা হয়েছে।
০২। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর ভেন্যূ নির্বাচন;
সংগঠনের সাধারণ যুগ্ন সম্পাদক জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি মোট ৯টি ভেন্যূ ভিজিট করেন এবং বিভিন্নভাবে খোজ খবর নেয়। তিনি একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণী উপস্থাপন করেন, যা নি¤œরূপ-
প্রথমে গত ০৩/১২/২০২২ তারিখে সভাপতি জনাব মিজানুর রহমান-এফসিএ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব রেজা করিম ও আমি ইডেন গার্ডেন-রেডিও কলোনী-সাভার, সামাজিক কনভেনশন হল-জিরাবো-আশুলিয়া, দ্যা ড্রিম হ্যাভেন রিসোর্ট-মৌচাক-কালিয়াকৈর-গাজিপুর ভিজিট করি ও খোজ নেই।
গত ০৯/১২/২০২২ তারিখে সহ-সভাপতি জনাব আবু সাঈদ মোল্লা ও আমি দ্যা হোমস্ এন্ড গার্ডেন রিসোর্ট-মইনারটেক-উত্তরখান-উত্তরা ভিজিট করি।
গত ১৪/১২/২০২২ তারিখে জনাব নিসর্গ রিসোর্টও পিকনিক স্পট-পূর্বাচল ও ঢালিস্ আমবার নিবাস রিসোর্ট ও পিকটিক স্পট ভিজিট করি ও খোজ ন্ইে।
গত ২০/১২/২০২২ তারিখে ছুটি রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট, সিসিইউএলবি রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট, সি-সেল পার্ক রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট, আনোয়ার ম্যাজিক আইল্যান্ড ভিজিট করি ও খোজ নেই।
এই ভেন্যূ গুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি স্পট আমাদের স্পটেই বিভিন্ন কারনে পছন্দ হয় নাই বিধায় সেগুলো আমরা বিবেচনায় আনতে চাই না। তবে ছুটি রিসোর্ট, আনোয়ার ম্যাজিক আইল্যান্ড, ঢালিস আম্বার নিবাস ও সি-সেল পার্ক এর খরচের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে এগুলো নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।
এ পর্যায়ে আলোচনায় অংশ নিয়ে উপদেষ্টা জনাব মীর আবু জাহিদ শামছুদ্দীন (সাগর) বলেন গত বছর আমরা আনোয়ার ম্যাজিক আইল্যান্ড ভিজিট করে ভেন্যূ নির্বাচন করেছিলাম এবছর এই ভেন্যুটি নেয়া যায় কিনা। উপদেষ্টা জনাব ওমর ফারুর মোল্লা খোকন তার প্রস্তাবে সম্মতি জ্ঞাপন করেন। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জনাব ইকবাল হোসেন, সমাজ কল্যান সম্পাদক জনাব কবিরুজ্জামান লাবু, উপদেষ্টা জনাব মোঃ মনিরুল ইসলাম সবুজ ও কার্যকরী সদস্য জনাব মনিরুজ্জামান, উপদেষ্টা জনাব আব্দুল্লাহ ইমরান সহ প্রায় সবাই দুরত্বের দিক থেকে কাছে, খরচ তুলনামূলক কম, বড় খেলার মাঠ, ফুলের বাগান, বাচ্চাদের জন্য প্রচুর রাইড, এ্যাটাচ বাথ সহ দুটি বড় রুম ও বুফে খাবার থাকাতে সী-সেল পার্ককে বিবেচনা করার জন্য প্রস্তাব করেন। এ বিষয়ে প্রানবন্ত আলোচন শেষে সবাই একমত পোষন করেন।
সিদ্ধান্তঃ সভায় উপস্থিত সকলের সম্মতিতে বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ আগামী ১৭ই ফেব্রæয়ারী ২০২৩ তারিখে সী সেল পার্ক পূর্বাচল ৩০০ ফিট রোড, ঢাকাতে আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
০৩। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ;
বনভোজনের চাঁদার পরিমাণ নির্ধারনের ব্যাপারেও বিস্তারিত আলোচনা হয়। উপদেষ্ট জনাব ওমর ফারুক মোল্লা প্রস্তাব করেন, যেহেতু খাবার সহ ভেন্যু খরচ ১৫০০/- টাকা এবং অন্যান্য খরচ প্রায় ১০০০/- টাকা তাই বন্ধু, বান্ধবী, ভাবী ও দুলাভাই এর জন্য ২০০০/- টাকা এবং বাচ্চাদের জন্য খাবার ও ভেন্যু খরচ ১৫০০/- টাকা এবং যাদের সাথে ড্রাইভার থাকবে তাদের জন্য অতিরিক্ত ১৫০০/- টাকা করা যেতে পারে। তার এ প্রস্তাবে সবাই একমত প্রকাশ করেন।
সিদ্ধান্তঃ সভায় উপস্থিত সকলের সম্মতিতে বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদার পরিমাণ বন্ধু, বান্ধবী, ভাবী ও দুলাভাই এর জন্য ২০০০/- টাকা এবং বাচ্চাদের ১৫০০/- টাকা এবং যাদের সাথে ড্রাইভার থাকবে তাদের জন্য অতিরিক্ত ১৫০০/- টাকা করা হয়েছে।
০৪। বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর রেজিষ্ট্রেশন ও চাঁদা আদায়ের দায়িত্ব।
বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদা আদায়ের ব্যাপারে আলোচনায় অর্থ সম্পাদক জনাব ইলিয়াস মুন্সি প্রস্তাব করেন গত গেট টুগেদার ২০২২ এ যারা চাঁদা আদায়ের দায়েত্বে ছিলো এবারও তারা এই দায়িত্ব পালন করবেন। তার এ প্রস্তাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতিক সম্পাদক জনাব শাহ-সুলতান চৌধুরী শাহান শাহ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, সমাজ কল্যান সম্পাদক জনাব কবিরুজ্জামান লাবু, উপদেষ্টা জনাব মোঃ মনিরুল ইসলাম সবুজ ও কার্যকরী সদস্য জনাব মনিরুজ্জামান, উপদেষ্টা জনাব আব্দুল্লাহ ইমরান সহ সকলেই সমর্থন করেন।
সিদ্ধান্তঃ সভায় উপস্থিত সকলের সম্মতিতে বাৎসরিক বনভোজন ও পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৩ এর চাঁদা আদায়ের দায়িত্ব পালন করবেন-
১) মিরপুর, পল্লবী, কাফরুল, ভাসানটেকঃ মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও মনিরুজ্জামান।
২) মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, শ্যামলীঃ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন ও ইলিয়াস মুন্সি।
৩) উত্তরা, আব্দুল্লাপুর, গাজীপুরঃ কবিরুজ্জামান লাবু।
৪) বাড্ডা, রামপুরা, গুলাশান, মহাখালীঃ নিয়ামূল হোসেন ও মনিরুল ইসলাম সবুজ।
৫) বসুন্ধরা, বনশ্রী, ডিওএইচএসঃ মনির হোসেন।
৬) খিলগাও, বাসাবো, মালিবাগ, মগবাজারঃ সারোয়ার হোসেন, আবু সাঈদ মোল্লা ও জুয়েল মিয়া।
৭) সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী, ধনিয়া, পুরাতন ঢাকাঃ সোলায়মান হোসেন, শাহেন শাহ ও ওমর ফারুক মোল্লা।
৮) ঢাকার বাহিরের বন্ধুদেরঃ আব্দুল্লাহ ইমরান।
৯) দেশের বাহিরের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ ও রেজিষ্ট্রেশনঃ মোহাম্মদ মোমেন।
এছাড়াও সার্বিক তত্বাবধানে থাকবেনঃ সভাপতি জনাব মিজানুর রহমান-এফসিএ, সাধারন সম্পাদক-রহিমা আখতার শিল্পি, উপদেষ্টা জনাব মীর আবু জাহিদ শামছুদ্দীন (সাগর)
০৫। বিবিধ।
বিবিধ আলোচনায় অংশ নিয়ে অর্থ সম্পাদক জনাব ইলিয়াস মুন্সি সভাপতি মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন, আমাদের বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সহ বেশ কিছু সদস্য বেশ কয়েকটি মিটিং এ অনুপস্থিত রয়েছে এমনকি তাদের কার্যক্রম ও চোখে পড়ছে না। তিনি আরও বলেন প্রতি বছর নতুন কমিটি গঠিত হয় এক বছরের কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য। ইতিপুর্বে দেখেছি সকল কমিটির সাধারণ সম্পাদক সামনে থেকে সকল কাজের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং সকলে মিলে প্রতিটি প্রোগ্রাম সফল করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। কিন্তু এবারেই দেখলাম সাধারণ সম্পাদক সহ বেশ কয়েকজন ইনএকটিভ, বিগত গেট টুগেদার প্রোগ্রামে কোন কাজের সাথে তেমন যুক্ত ছিলো না, এমন কি প্রোগ্রামের দিনেও তারা যথাসময়ে আসে নাই। কেউ এভাবে দায়িত্ব এড়াতে পারে না। তার কথার জবাবে সভাপতি জনাব মিজানুর রহমান-এফসিএ বলেন, আমাদের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সাধারণ সম্পাদক এর অনুপস্থিতিতে যুগ্ন সম্পাদক দায়িত্ব পালন করবেন এবং বর্তমানে যুগ্ন সম্পাদক জনাব নাসির উদ্দিন মাহমুদ সে দায়িত্ব যথাযথভাবেই পালন করছে। তাছাড়া অসুস্থ্যতা, ব্যাক্তিগত ও পারিবারিক কাজে ব্যস্ত থাকায় সবাই দায়িত্ব পালন করতে পারছেনা। আমরা সকলে একতাবদ্ধ আছি এবং সবাই মিলে টিম ওয়াকের্র মাধ্যমেই বিগত দিনে প্রোগ্রাম সফল করেছি এবারেও আমরা সবাই মিলে সুন্দর ও প্রানবন্ত একটি প্রোগ্রাম বন্ধুদের উপহার দিতে পারবো ইনসাআল্লাহ। উপস্থিত সবাই একসাথে সামনের প্রোগ্রাম সফল করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আর কোন আলোচনা না থাকায় সংগঠনের সভাপতি জনাব মোঃ মিজানুর রহমান, এফসিএ সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
যুগ্ন সম্পাদক সভাপতি,
(মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ) (মোঃ মিজানুর রহমান, এফসিএ)