Constitutions and Bylays
এ্যাকাউন্টিং এলামনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যাল, ১৯৯৪-৯৫
গঠনতন্ত্র
অনুচ্ছেদ ১ : নামকরণ, ঠিকানা, সংজ্ঞা ।
অনুচ্ছেদ ২ : প্রকৃতি, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে ।
অনুচ্ছেদ ৩ : সদস্য।
অনুচ্ছেদ ৪ : কার্যকরী পরিষদ ।
অনুচ্ছেদ ৫ : উপদেষ্টা পরিষদ।
অনুচ্ছেদ ৬ : তহবিল।
অনুচ্ছেদ ৭ : সভা।
অনুচ্ছেদ ৮ : গঠনতন্ত্র সংশোধন।
অনুচ্ছেদ ৯ : নির্বাচন।
অনুচ্ছেদ ১০ : হিসাব নিরীক্ষণ।
অনুচ্ছেদ ১১ : বিবিধ।
এছাড়া এই গঠনতন্ত্রে ২৬টি ধারা এবং ৬১টি উপধারা আছে।
মুখবন্ধ:
যে কোন সংবিধানই একটি মৌলিক দলিল হিসাবে বিবেচিত হয়। সংগঠন পরিচালনা, শৃঙ্খলা বিধান ও নীতিমালা সংরক্ষণে এর প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তাই জবি হিসাব বিজ্ঞান এলমনাই, শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-১৯৯৫ এর সকল কর্মতৎপরতা এ সংবিধানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮৫৮ ইং হতে অত্যন্ত সুনামের সাথে দেশের প্রথিতযশা গ্রাজুয়েট তৈরী করে আসছে। যাদের মধ্যে আজ তৈরী হয়েছে দেশ বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ, গবেষক, পেশাজীবী, রাষ্ট্র পরিচালনাকারী বড় বড় আমলা, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণীর পেশায় সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিবর্গ। হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সফল বিভাগ। যেখানে ১৯৯৪-৯৫ শিক্ষাবর্ষে একঝাঁক নবীন শিক্ষানুরাগী ভর্তি পরীক্ষায় নিজেদের কৃতিত্বের প্রমাণ দিয়ে ভর্তি হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে এবং বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়নকালীন হাজারো স্মৃতি ধারণ করে সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে দেশ ও জাতির সেবায় আত্মনিয়োগ করে। শিক্ষা জীবন শেষ করে পেশাগত জীবনের দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার প্রায় ২ দশক পর কিছু বন্ধুপ্রাণ, বন্ধুবৎসল শিক্ষার্থীর আহবানে আবার সাড়া জাগায় হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের এক মিলন মেলা, যেখান থেকে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে আজকের এই সংগঠন জবি হিসাব বিজ্ঞান এলমনাই, শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-১৯৯৫।
কর্মজীবনের ক্লান্তি দূর ও চিত্তবিনোদনের টানে পুরানো বন্ধু, পুরানো স্মৃতি, হারানো সুরের মুর্ছনায় ফিরে যেতে কত না আয়োজন, সেই সাথে যদি সৃষ্টি করা যায় নতুন কোন আইডল, তারই পথচলা এই জবি হিসাব বিজ্ঞান এলমনাই, শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-১৯৯৫।
বিশ্বায়নের পথচলায় হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের সহচার্য, সহমর্মিতা কিংবা সহযোগিতা অর্থাৎ মসৃন পথচলার সর্বাঙ্গীন সহযাত্রী হওয়ার প্রেরণা থেকেই বন্ধুদের এই মিলন মেলা।
আহবায়ক জনাব হাবিবুর রহমান হান্নান ও জনাব আসাদুজ্জামান রানা কে সদস্য সচিব করে ১১ (এগার) সদস্য বিশিষ্ট গঠনতন্ত্র প্রণয়নে উপ-পরিষদ গঠন করা হয়। সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উক্ত উপ-পরিষদ এই খসড়া গঠনতন্ত্র প্রনয়ন করেছে।
অতঃপর ৩রা জুন, ২০১৭ ইং তারিখ সাধারন সভায় উপ-পরিষদ কর্তৃক প্রনীত গঠনতন্ত্র সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত ও গৃহীত হয় এবং অদ্য ৩রা জুন, ২০১৭ ইং তারিখ হতে এই সংবিধান বা গঠনতন্ত্র কার্যকর বলে গন্য হয়।
অনুচ্ছেদ-১:নামকরণ, কার্যালয়, সংজ্ঞা।
ধারা-১: নামকরণ :
এই সংগঠনের নাম হবে “এ্যাকা্উন্টিং এলামনাই, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৯৪-৯৫”।
ধারা-২: কার্যালয় :
২-ক) সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত থাকবে।
২-খ) বর্তমান অস্থায়ী কার্যালয়।
ধারা-৩: সংজ্ঞা :
৩-ক) ‘‘সংগঠন’’ বলতে, ‘‘ জবি হিসাব বিজ্ঞান এলমনাই, শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-১৯৯৫” বুঝানো হবে।
৩-খ) ‘‘নিয়মাবলী’’ বলতে এই গঠনতন্ত্রে প্রনীত নিয়মাবলীকে বুঝানো হবে।
৩-গ) “সদস্য” বলতে সংগঠনের সকল সদস্যকে বুঝানো হবে।
অনুচ্ছেদ-২:প্রকৃতি, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে।
ধারা-৪: প্রকৃতি :
এই সংগঠন সর্বোতভাবে জনকল্যাণ ও সমাজসেবা মূলক অরাজনৈতিক এবং অলাভজনক সংগঠন।
ধারা-৫: লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে :
৫-ক) সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ, পরিচিতি, একতা, সহেযাগিতা, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা।
৫-খ) সদস্যগণের মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও পরস্পরের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
৫-গ) দুঃস্থ সদস্যগণের চিকিৎসাসহ সকল প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান।
৫-ঘ) অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর সদস্যদের অর্থনৈতিক, চিকিৎসা তথা মৌলিক চাহিদাসমুহের নিশ্চিত করণে বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সমস্যাবলী সনাক্ত পূর্বক সমাধানের জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট উপস্থাপন করা।
৫-ঙ) সদস্যদের অবসর সময়ে চিত্তবিনোদনের জন্য বিবিধ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা।
৫-চ) সংগঠন ও সদস্যদের আর্থিক উন্নয়নের জন্য ট্রাষ্ট, সম্বন্বিত আর্থিক উদ্যেগ ও অন্যান্য অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা।
৫-ছ) বিভিন্ন দাতব্য কার্যক্রম গ্রহণ, নিরক্ষরতা দুরীকরন, বয়স্ক শিক্ষা বিস্তার ও অন্যান্য জনকল্যাণমূলক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের জন্য পদপেক্ষ গ্রহণ করা।
৫-জ) সংগঠন তথা সদস্যদের আর্থিক উন্নয়নের লক্ষ্যে জমি, দালান, আসবাবপত্র সহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়, লিজ, ভাড়া নেয়া; প্রয়োজনে তৈরী ও সংস্কার সাধন করা।
৫-ঝ) সংগঠন ও সদস্যদের প্রয়োজনে যে কোন কল্যানমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা।
অনুচ্ছেদ-৩:সদস্য।
ধারা-৬: সদস্য পদ/সদস্য হওয়ার যোগ্যতা :
জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের ১৯৯৪-৯৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী-ছাত্রীদের মধ্যে যে কোন সুস্থ্য মস্তিস্ক সম্পন্ন ব্যক্তি সংগঠনের গঠনতন্ত্রের ৭ ধারার নিয়মানুসারে সদস্য পদের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
ধারা-৭: সদস্য হওয়ার শর্তাবলী
৭-ক) সকল সদস্য পদপ্রার্থীকে নিদিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে। তবে কার্যকরী পরিষদ যে কোন আবেদন গ্রহন বা নাকচ করার অধিকার সংরক্ষণ করে। কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক আবেদন নাকচ হলে, আবেদনকারী সাধারণ সভায় তা পুনঃ বিবেচনা করার জন্য আপীল করতে পারবেন।
৭-খ) প্রত্যেক সাধারণ সদস্য ধার্য্যকৃত চাঁদা বা অন্য যে কোন দেয় চাঁদা প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।
৭-গ) সাধারণ সদস্য :সংগঠনের সাধারণ সদস্য পদ লাভের জন্য ১,০০০/- টাকা অর্ন্তভূক্তি ফি এবং বাৎসরিক চাঁদা ১,০০০/- টাকা, যা প্রতি বছরের ডিসেম্বর মাসের ৩১ তারিখের মধ্যে প্রদান করতে হবে।
৭-ঘ) আজীবন সদস্যঃ এককালীন ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা প্রদান করে আজীবন সদস্যপদ অর্জন করা যাবে।
৭-ঙ) দাতা সদস্যঃ এককালীন ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা প্রদান করে আজীবন দাতা সদস্যপদ অর্জন করা যাবে।
৭-চ) সদস্যদের অধিকার ও কর্তব্য: সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যের সমান অধিকার থাকবে। প্রত্যেক সদস্য সংবিধান তথা গঠনতন্ত্র পরিপালনে সচেষ্ট থাকবেন।
ধারা-৮: সদস্য পদ বাতিল
৮-ক) যদি কোন সদস্য তাঁর সদস্যপদ বাতিলের আবেদন দাখিল করেন এবং কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক তা গৃহীত হয়।
৮-খ) সদস্যের মৃত্যু হলে।
৮-গ) সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থি কোন আচরণ পরিলক্ষিত এবং তা প্রমাণিত হলে।
৮-ঘ) সংগঠনের পাওনা কোন অর্থ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে।
অনুচ্ছেদ-৪:কার্যকরী পরিষদ।
ধারা-৯: কার্যকরী পরিষদঃ
৯-(ক) সংগঠনের কার্যকরী পরিষদ ০১ (এক) বছর মেয়াদের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত হবে।
৯-(খ) ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ সংগঠনের কার্যাদি পরিচালনা করবেন। নিম্ন লিখিত ভাবে কার্যকরী পরিষদ গঠিত হবে। উল্লেখ্য যে, বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পরবর্তী কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন।
৯-(গ) কার্যনিবার্হী পরিষদের মেয়াদ কাল ০১ (এক) বছর। উক্ত ০১ (এক) বছরকালের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে কার্যনিবাহী পরিষদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে। সেই ক্ষেত্রে পরবর্তী নির্বাচনের পূর্ব অবধি সংগঠন পরিচালনার জন্য একটি এডহক কমিটি নিয়োগ করা হবে।এই এডহক কমিটি সর্বাধিক তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত কার্যনিবাহী পরিষদের কাছে হস্তান্তর করতে বাধ্য থাকবে।
৯-(ঘ) কার্যনিবার্হী পরিষদের সদস্যগণ নির্বাচনের জন্য পুনরায় প্রার্থী হতে পারবেন। কিন্তু সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পর পর ২ বারের অধিক নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে পারবেন না।
৯-(ঙ) কার্যনিবার্হী পষিদের কোন নির্বাচিত সদস্যের পদ শূন্য হলে, উক্ত পরিষদ সাধারন পরিষদের সম্মানিত সদস্যগণ হতে শূন্য পদ পূরন করতে পারবেন।
৯-(চ) নিবন্ধক কর্তৃক নিযুক্ত সদস্যের পদ শূন্য হলে তা নিবন্ধকই পুনরায় নিযুক্ত করবেন। তবে এক্ষেত্রে শূন্য পদের বিষয়টি তৎক্ষনাৎ নিবন্ধককে অবহিত করতে হবে।
৯-(ছ) কার্যনিবাহী পরিষদে সকল নির্বাচিত সদস্য সাধারন সদস্যের প্রত্যেক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন।
৯-(জ) আদালত কর্তৃক বিকৃত মস্তিষ্ক সাব্যস্থ হলে বা নৈতিক ভ্রষ্টাচারের অপরাধে দন্ডিত হলে কোন সদস্য কার্যনিবার্হী পরিষদের সদস্য হতে পারবেন না।
ধারা-১০: নিবন্ধক কর্তৃক মনোনীত সদস্য সংখ্যা:
নিবন্ধক কর্তৃক মনোনীত সদস্য ব্যতিরেকে নিম্ন বর্ণিত ১৫ সদস্য বিশিষ্ট সংগঠনের কার্যকরী পরিষদ ০১ (এক) বছর মেয়াদের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত হবে।
১। সভাপতি - ১ জন
২। সহ-সভাপতি - ১ জন
৩। সাধারন সম্পাদক - ১ জন
৪। যুগ্ম-সম্পাদক সম্পাদক - ১ জন
৫। সাংগঠনিক সম্পাদক - ১ জন
৬। অর্থ সম্পাদক - ১ জন
৭। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক - ১ জন
৮। দপ্তর সম্পাদক - ১ জন
৯। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক - ১ জন
১০। সমাজকল্যান সম্পাদক - ১ জন
১১। আন্তর্জাতিক সম্পাদক - ১ জন
১২। কার্যকরী সদস্য - ৪ জন
মোট - ১৫ জন
ধারা-১১: কার্যকরী পরিষদের কর্মকর্তাগনের পদ মর্যাদা অনুযায়ী দায়িত্ব ও কর্তব্য:
১১-(ক) সভাপতিঃ
সভাপতি সংগঠনের সাংবিধানিক প্রধান। তিনি সংগঠনের সকল সভায় সভাপতিত্ব ও সভার কাজ পরিচালনা করবেন। তাঁর নির্দেশে সাধারন সম্পাদক সভা আহবান করবেন এবং প্রয়োজনে সভাপতি নিজে সাধারন বা কার্যকরী পরিষদের জরুরী বা সাধারন সভা আহবান করতে পারবেন। তিনি সংগঠনের অর্থ সংগ্রহের উদ্যেগ গ্রহন করবেন এবং সংগঠনের স্বার্থে তিনি এককালীন ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত খরচ ও একই পরিমান টাকা খরচ করার অনুমোদন দিতে পারবেন। তিনি সংগঠনের সকল বিভাগের কাজ পর্যবেক্ষন করতে পারবেন এবং বিভাগসমূহ সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনার নির্দেশ দিবেন। তিনি কাষ্টিং ভোট দিতে পারবেন। তিনি সাধারন সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদকের যে কোন একজনের সাথে যৌথভাবে স্বাক্ষর প্রদান করবেন এবং যে কোন সময় সংগঠনের হিসাব নিকাশ ও হিসাব বই পরীক্ষা করতে পারবেন। সংগঠনের আদর্শ ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য তিনি পদক্ষেপ গ্রহন করবেন।
১১-(খ) সাধারন সম্পাদক:
সাধারন সম্পাদক সংগঠনের কার্যনির্বাহী প্রধান। তিনি বিভাগীয় সম্পাদকের দায়িত্ব পালনে পরামর্শ ও নির্দেশ দিবেন। তিনি সভাপতির পরামর্শক্রমে কার্যকরী ও সাধারন পরিষদের সভা আহবান করবেন। তিনি সংগঠনের সমস্ত আয়-ব্যয়ের হিসাব তদারকি করবেন। তিনি সংগঠনের বার্ষিক বিবরণী তৈরী করবেন এবং সাধারন পরিষদের সভায় তা উপস্থাপন করবেন। তিনি সংগঠনের কাজের জন্য কার্যকরী পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে এককালীন ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা খরচ করতে পারবেন। সাধরন সম্পাদক সংগঠনের সকল স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রক্ষনাবেক্ষনের জন্য দায়ী থাকবেন।
১১-(গ) সহ-সভাপতিঃ
সহ-সভাপতি, সভাপতিকে দায়িত্ব পালনে সাহায্য করবেন। সভাপতির অবর্তমানে ক্রমানুসারে সহ-সভাপতি দায়িত্ব ও কার্যাবলী পরিচালনা করবেন।
১১-(ঘ) যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক
যুগ্ম-সম্পাদকগণ সাধারন সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সাহায্য করবেন এবং সাধারন সম্পাদক কর্তৃক প্রদত্ত যে কোন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবেন। সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতে নামের ক্রমানুসারে যুগ্ম-সম্পাদক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন।
১১-(ঙ) সাংগঠনিক সম্পাদক:
সংগঠনের সাংগঠনিক যাবতীয় কার্যাবলী ও সদস্যদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপন করবেন। সংগঠনকে গতিশীল করার জন্য সকল সদস্যদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন। এলাকা ভিত্তিক সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা করা ও সংগঠনের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য প্রতিনিয়ত নতুন সদস্য খুজে বের করা।
১১-(চ) অর্থ সম্পাদক
তিনি সংগঠনের আয়-ব্যয়ের হিসাব, ভাউচারসহ ক্যাশ বইতে সাধারন সম্পাদকের যৌথ স্বাক্ষরে সংরক্ষণ করবেন। তিনি সংগঠনের আদায়কৃত অর্থ দৈনন্দিন খরচ বাদে অনতিবিলম্বে সংগঠনের ব্যাংক একাউন্টে জমা দিবেন। তিনি কার্যকরী ও সাধারন পরিষদে হিসাব ও বাজেট পেশের ক্ষেত্রে সাধারন সম্পাদককে সাহায্য করবেন। তিনি সংগঠনের তহবিল গঠন-এ সচেষ্ট হইবেন এবং সমস্ত হিসাবের খাতাপত্র সংরক্ষণ করবেন।
১১-(ছ) প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সংগঠনের প্রচারমূলক যাবতীয় কার্যাবলী ও বিভিন্ন সভার বিজ্ঞপ্তি প্রচার ও খবরের কাগজে প্রকাশের ব্যবস্থা করবেন এবং প্রকাশনা সংক্রান্তে যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহন করবেন। পাশাপাশি সংগঠন এবং সদস্যদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপন করবেন।
১১-(জ) দপ্তর সম্পাদক :
দপ্তর সম্পাদক সংগঠনের যাবতীয় রেকর্ড, কাগজপত্র, ইত্যাদি সংরক্ষণ করবেন। সভার কার্যবিবরনী ও প্রস্তাবাবলী তৈরীতে সাধারন সম্পাদককে সাহায্য করবেন।
১১-(ঝ) ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক:
ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সংগঠনের সকল প্রোগ্রামের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কাজ সম্পাদন করবেন। প্রতিটি প্রোগ্রামের ক্রীড়া ও সাংসকৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন ও পরিচালনা করবেন। প্রতিটি সভা ও প্রোগ্রামের সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করবেন।
১১-(ঞ) সমাজ কল্যান সম্পাদক:
সমাজ কল্যান সংগঠনের সমাজ কল্যানমূলক কাজ-কর্ম পরিচালনা করবেন। সংগঠনের সদস্যদের যে কোন সমস্যা, অসুস্থতাজনিত সমস্যায় সহায়তার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা। এছাড়া বন্যা, ঘুর্ণিঝড় ইত্যাদি প্রাকৃতিক দৃর্যোগে সহায়তা করার জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা।
১১-(ট)আন্তর্জাতীক সম্পাদক:
আন্তজাতিক সম্পাদক দেশের বাহিরে অবস্থিত সকল বন্ধুদের সাথে সংযোগ স্থাপন করবেন এবং আন্তজাতিক সকল কার্যাবলী সম্পন্ন করবেন।
১১-(ঠ) কার্যকরী সদস্য:
৪জন কার্যকরী সদস্য পরিষদের সভায় উপস্থিত থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহনে সম্পাদকদের সাহায্য করবেন এবং সময় সময় অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া সভাপতি/সহ-সভাপতির অবর্তমানে কার্যকরী পরিষদের কার্যকরী সদস্যগণ ক্রমানুসারে সভাপতির কার্যাবলী পরিচালনা করবেন।
অনুচ্ছেদ-৫:উপদেষ্টা পরিষদ।
ধারা-১২: উপদেষ্টা পরিষদ গঠনঃ
৪ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে।
ধারা-১৩: উপদেষ্টা পরিষদের কার্যাবলী:
সংগঠনের কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি উপদেষ্টা পরিষদ থাকিবে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা হবে ৪জন। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যগণ বা উপদেষ্টা মন্ডলী সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গঠনমূলক পরামর্শ প্রদান করবেন এবং প্রয়োজনে সময় সময় অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।
অনুচ্ছেদ-৬:তহবিল
ধারা-১৪: তহবিল:
১৪-(ক) সংগঠনের সাধারন তহবিল নামে একটি মাত্র তহবিল থাকবে। সংগঠনের নামে আদায়কৃত যাবতীয় অর্থ এ তহবিল ০৩ (তিন) দিনের মধ্যে জমা করতে হবে।
১৪-(খ) সংগঠনের মোহরযুক্ত ছাপানো রশিদ বই, যা সাধারন সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদকের স্বাক্ষর যুক্ত থাকবে, উক্ত রশিদ বইয়ের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করবেন।
ধারা-১৫: ব্যাংক হিসাবঃ
১৫-(ক) সংগঠনের যাবতীয় অর্থ কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক নির্ধারিত তফসিলী ব্যাংকের সঞ্চয়ী/চলতি হিসাবে জমা করতে হবে।
১৫-(খ) সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদক পদাধিকার বলে সংগঠনের ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করবেন। তবে সভাপতির স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক রেখে সাধারন সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদক এই ২জনের মধ্য হতে যে কোন ১জন সহ মোট ২ (দুই) জনের স্বাক্ষরে ব্যাংক হতে অর্থ উত্তোলন করা যাবে।
ধারা-১৬: তহবিল ব্যবহার :
সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য এবং সংগঠনের কার্য পরিচালনার জন্য উক্ত তহবিল যথাযথ ভাবে ব্যবহার করা হবে।
অনুচ্ছেদ-৭:সভা
ধারা-১৭: সংগঠনের সভাঃ
সভাপতির সাথে আলোচনা ও অনুরোধক্রমে সাধারন সম্পাদক আলোচ্য সূচী নির্ধারন পূর্বক সমস্ত সভা আহবান করবেন। তবে বার্ষিক ও দ্বি-বার্ষিক সভা দিন তারিখ স্থান ও সময় কার্যকরী পরিষদ নির্ধারন করবে।
১৭-(ক) বার্ষিক সভাঃ বৎসরে কমপক্ষে একবার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৭-(খ) বিশেষ সাধারন সভাঃ সংগঠনের বিশেষ কোন কাজের জন্য বিশেষ সাধারন সভা আহবান করা যাবে।
১৭-(গ) কার্যকরী পরিষদের সভাঃ প্রতি ৩মাসে একবার কার্যকরী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। অনুরূপ পরপর ০৩(তিন)টি কার্যকরী পরিষদের সভায়, কার্যকরী পরিষদের যে কোন সদস্য উপযুক্ত কারন ব্যতিত অনুপস্থিত থাকলে কার্যকরী পরিষদের সদস্যপদ বাতিল হিসেবে গণ্য হবে।
১৭-(ঘ) অনুরোধে অনুষ্ঠিতব্য সভা/তলবী সভাঃ
যদি সভাপতি বা সাধারন সম্পাদক যথাসময়ে কার্যকরী পরিষদের সভা/সাধারন সভা আহবান না করেন এবং যদি মনে করা হয় যে ইচ্ছাকৃত ভাবে সভা আহবান করা হচ্ছেনা তাহলে মোট সাধারন সদস্যদের এক তৃতীয়াংশ/কার্যনির্বাহী পরিষদের এক তৃতীয়াংশ সদস্য লিখিতভাবে বিশেষ সাধারন সভা আহবান করার জন্য সভাপতি বা সাধারন সম্পাদককে অনুরোধ জানাবে। যদি এইরূপ অনুরোধের ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে সভাপতি বা সাধারন সম্পাদক বিশেষ সাধারন সভা আহবানে ব্যর্থ হন তবে স্বাক্ষরকারীগন নিজেরাই সুবিধা জনক স্থানে সভা আহবান করতে পারবেন এবং এই সভার সিদ্ধান্ত কার্যকরী পরিষদের কর্মকর্তা ও সদস্যগন মেনে নিতে বাধ্য থাকবেন। তবে এই সভা অনুষ্ঠানের ৭ (সাত) দিন পূর্বে নোটিশ প্রদান করবে ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে সভার তারিখ প্রকাশ করতে বাধ্য থাকবে।
ধারা-১৮: কোরামঃ
অর্ধেকের বেশী সদস্যগনের উপস্থিতিতে সভার কোরাম হবে। তবে মুলতবী বৈঠকের কোন কোরামের প্রয়োজন হবে না।
অনুচ্ছেদ-৮:গঠনতন্ত্র সংশোধনঃ
ধারা-১৯: গঠনতন্ত্র সংশোধনঃ
সংগঠনের গঠনতন্ত্র অথবা এর যে কোন অনুচ্ছেদকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন, বাতিল, সংক্ষিপ্ত করন এক কথায় এতে নতুন কিছু করতে হলে কার্যকরী পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে সাধারণ সভায় উপস্থাপন করতে হবে। সাধারন সভায় উপস্থিত সদস্যগনের দুই তৃতীয়াংশ ভোটে গঠনতন্ত্র সংশোধন করা যাবে।
অনুচ্ছেদ ৯ :নির্বাচন:
ধারা-২০: নির্বাচন কমিশনঃ
বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠানের ০৬ (ছয়) সপ্তাহ পূর্বে কার্যকরী পরিষদের সভায় যথাসম্ভব নিরপেক্ষ ও নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবেন না, এমন একজনকে প্রধান ও এরূপ আরও ৩ (তিন) জন সদস্য নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।
ধারা-২১: নির্বাচন পদ্ধতিঃ
২১-(ক) নির্বাচন কমিশন প্রকৃত সদস্যদের ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও প্রকাশ, সংগঠনের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে নির্বাচনের তারিখ সময় ও স্থান ঘোষনা এবং মনোয়ন পত্র আহবান, বাছাই ও প্রত্যাহার ইত্যাদি সহ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।
২১-(খ) নির্বাচনের অনধিক ১৪ (চৌদ্দ) দিন পূর্বে মনোনয়নের জন্য আবেদন ও পরবর্তী ০৩ (তিন) দিনের মধ্যে তা বাছাই ও প্রত্যাহারের জন্য ২ (দুই) দিন পূর্বে শেষ করে প্রতিটি পদের চুড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষনা করতে হবে।
২১-(গ) সাধারন ভাবে নির্বাচন ব্যালটের মাধ্যমে হবে। তবে সকলের ঐক্যমতে প্যানেলের মাধ্যমেও হতে পারবে যা সাধারন সভায় উপস্থিত ভোটারদের সংখ্যাগরিষ্ঠ রায়ের মাধ্যমে হতে হবে। এই রায় সদস্যগনের হাততোলা বা অন্য কোন সুশৃংঙ্খল পদ্ধতিতে হতে পারে। নির্বাচন শেষ হওয়ার সাথে সাথেই ভোট গননা শেষ করে ঐ দিনই ফলাফল ঘোষনা করতে হবে। যদি বিশেষ কোন কারনে তা সম্ভব না হয় তবে পররবর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে তা করতে হবে।
২১-(ঘ) নির্বাচন অনুষ্ঠান ও ফলাফল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা আপত্তি থাকলে তা নির্বাচনী ফলাফল প্রকাশের ২৪ ঘন্টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনের নিকট লিখিতভাবে আবেদন করতে পারবেন। অভিযোগ প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত প্রদান করতে হবে। উক্ত বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে গন্য হবে।
২১-(ঙ) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনার অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে পুরাতন কার্যকরী পরিষদকে নতুন পরিষদের নিকট দায় দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে।
২১-(চ) সংগঠনের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ একই পদে এক ব্যক্তি পর পর ২(দুই) বারের বেশী নির্বাচন করতে পারবেন না তবে সাধারণ সদস্যরা মনোনিত করলে তৃতীয় বারের জন্য নির্বাচিত হতে পারবেন।
অনুচ্ছেদ-১০:হিসাব নিরীক্ষা
ধারা-২২: হিসাব নিরীক্ষাঃ
সংগঠনের বাৎসরিক আয়-ব্যয় হিসাব নিরীক্ষার জন্য কর্যনির্বাহী পরিষদ ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি অডিট কমিটি গঠন করবেন। প্রয়োজন বোধে সরকার অনুমোদিত কোন অডিট ফার্ম দ্বারা হিসাব নিরীক্ষা করানো যেতে পারে।
অনুচ্ছেদ-১১:বিবিধ
ধারা-২৩: অনুষ্ঠান উদযাপন:
২৩-(ক) সংগঠনের উদ্যোগে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদযাপন করা হবে। যেমন- (১) স্বাধীনতা দিবস, (২) আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস, (৩) বিজয় দিবস, (৪) বাংলা নববর্ষ, (৫) ঈদে মিলাদুন্নবী ইত্যাদি।
২৩-(খ) অন্যান্য অনুষ্ঠান : সংগঠনের সদস্যদের অবসর ও চিত্তবিনোদনের জন্য সংগঠনের উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠান যেমন- (১) ক্রীড়া, (২) বনভোজন ও (৩) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।
২৩-(গ) অভিষেকঃ নতুন কমিটি একটি অভিষেক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্ম প্রকাশ করবে।
ধারা-২৪: সাব কমিটিঃ
কার্যকরী পরিষদ যে কোন কার্য সম্পাদনের জন্য এক বা একাধিক সাব কমিটি বা উপ-পরিষদ গঠন করতে পারবেন।
ধারা-২৫: শূন্যপদ পূরনঃ
কোন কারনে কার্যকরী পরিষদের কোন পদ শূন্য হলে, যেমন- মৃত্যু, পদত্যাগ, বহিস্কার অথবা অন্য কোন কারনে। সেই ক্ষেত্রে কার্যকরী পরিষদের বিশেষ সভায় দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে শূন্য পদ সমুহ পূরন করা যাবে এবং পরবর্তীতে সাধারন সভায় তার অনুমোদন নিতে হবে।
ধারা-২৬: অন্যান্য বিষয় :
গঠনতন্ত্রে উল্লেখ নাই এমন সব বিষয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনের ব্যাপারে কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হিসেবে গন্য হবে।
-:সমাপ্ত:-